খুলনা নগরীর মহেশ্বর পাশা বণিকপাড়ার এলাকার বহুল আলোচিত রহিমা বেগম (৫২) অপহরণের ঘটনাকে ‘নাটকীয়’ উল্লেখ করে এ অভিযোগে গ্রেপ্তার ৫ জনের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁদের পরিবার। রহিমা বেগম অপহরণের বিষয়টি ‘কথিত’ ও ‘ষড়যন্ত্রমূলক’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে মরিয়ম মান্নানসহ জড়িতদ
ময়মনসিংহের ফুলপুরে পাওয়া অজ্ঞাতপরিচয় একটি মরদেহকে মায়ের মরদেহ বলে দাবি করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর সারা দেশে তোলপাড় শুরু হয়। অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে তিনি এ দাবি করেন। কিন্তু এর একদিন পরই গতকাল শনিবার রাতে ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে একটি গ্রাম থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে পুলিশ।
ভিকটিম আদালতকে তাঁর অপহরণের বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, জমিজমা নিয়ে যাদের সঙ্গে বিরোধ ছিল, মূলত তারাই তাঁকে অপহরণ করে চট্টগ্রামে নিয়ে যায়....
নিখোঁজের প্রায় এক মাস পর গতকাল শনিবার রাতে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে খুলনা মহানগর পুলিশ। আজ রোববার তাঁকে পিবিআইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়...
শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী এলাকার একটি বাসা থেকে রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে দৌলতপুর থানার পুলিশ। এরপর রাত ২টা ১০ মিনিটে তাঁকে নিয়ে দৌলতপুর থানায় আসে। পরে তাঁকে ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারে রাখা হয়। উদ্ধারের পরপরই তাঁকে নিয়ে ফরিদপুর থেকে রওনা হয় দৌলতপুর থানার টিম।
খুলনা মহানগরের দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, অভিযান পরিচালনাকারী দলের সঙ্গে তিনিও ফরিদপুর গিয়েছেন। রহিমা বেগমকে উদ্ধার করে তাঁরা এখন খুলনার পথে।
খুলনায় নিখোঁজ হওয়া রহিমা বেগমকে (৫২) ফরিদপুর থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার রাত পৌনে ১১টার দিকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থানা এলাকা থেকে তাঁকে জীবিত উদ্ধার করে খুলনা মহানগর পুলিশের একটি দল।